বৃহস্পতিবার (২৬ নভেম্বর) মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে বিশেষ সেনা অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য, নগদ অর্থ ও বিস্ফোরক সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর বসিলা আর্মি ক্যাম্পের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অভিযান পরিচালিত হয়।
তথ্য অনুযায়ী, ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী ও অস্ত্রধারী পলাতক আসামি বুনিয়া সোহেল ককটেল বোমা তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। অভিযানের সময় সে সেনা সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে পাশের ভবনের ছাদে লাফিয়ে পালিয়ে যায় এবং তার কাছে থাকা সব অবৈধ দ্রব্য ফেলে চলে যায়।
অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে ৭৭টি প্রক্রিয়াধীন ককটেল বোমা, ৪টি সামুরাই ধরনের ধারালো তলোয়ার, ৪,১৩,৫০০ টাকা নগদ, ৪৯০ পিস ইয়াবা, ২,০৮০ প্যাকেট হেরোইন, ককটেল বোমা তৈরির জন্য ব্যবহৃত চার ধরনের স্প্লিন্টার এবং ৪০০ গ্রাম গানপাউডার।
৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, “উদ্ধারকৃত বিস্ফোরক ও মাদক দিয়ে সম্ভবত ঢাকা শহরে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা করা হচ্ছিল। পলাতক আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
উদ্ধারকৃত মাদক, নগদ অর্থ ও বিস্ফোরক মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযানের সময় বুনিয়া সোহেলকে ধরা না গেলেও তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
মোহাম্মদপুরে সেনা অভিযানে বিপুল বিস্ফোরক ও মাদক উদ্ধার
বৃহস্পতিবার (২৬ নভেম্বর) মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে বিশেষ সেনা অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য, নগদ অর্থ ও বিস্ফোরক সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর বসিলা আর্মি ক্যাম্পের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অভিযান পরিচালিত হয়।
তথ্য অনুযায়ী, ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী ও অস্ত্রধারী পলাতক আসামি বুনিয়া সোহেল ককটেল বোমা তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। অভিযানের সময় সে সেনা সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে পাশের ভবনের ছাদে লাফিয়ে পালিয়ে যায় এবং তার কাছে থাকা সব অবৈধ দ্রব্য ফেলে চলে যায়।
অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে ৭৭টি প্রক্রিয়াধীন ককটেল বোমা, ৪টি সামুরাই ধরনের ধারালো তলোয়ার, ৪,১৩,৫০০ টাকা নগদ, ৪৯০ পিস ইয়াবা, ২,০৮০ প্যাকেট হেরোইন, ককটেল বোমা তৈরির জন্য ব্যবহৃত চার ধরনের স্প্লিন্টার এবং ৪০০ গ্রাম গানপাউডার।
৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, “উদ্ধারকৃত বিস্ফোরক ও মাদক দিয়ে সম্ভবত ঢাকা শহরে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা করা হচ্ছিল। পলাতক আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
উদ্ধারকৃত মাদক, নগদ অর্থ ও বিস্ফোরক মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযানের সময় বুনিয়া সোহেলকে ধরা না গেলেও তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
