শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সম্পদ বাজেয়াপ্তের আদেশ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জুলাই হত্যাকাণ্ড মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্তের আদেশ দিয়েছে।

প্রার্থী হিসেবে ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী,

শেখ হাসিনার সম্পদ :

স্থাবর ও অস্থাবর: ৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, নগদ অর্থ – ২৮,৫০০ টাকা,ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান – ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা,সঞ্চয়পত্র – ২৫ লাখ টাকা,স্থায়ী আমানত (এফডিআর) – ৫৫ লাখ টাকা,মোটরগাড়ি – ২টি মূল্য ৪৭.৫ লাখ টাকা (১টি উপহারের), সোনা ও মূল্যবান ধাতু – ১৩.২৫ লাখ টাকা,আসবাবপত্র – ৭.৪ লাখ টাকা,কৃষিজমি – ১৫.৩ বিঘা, ক্রয়কৃত অংশ ৬.৭৮ লাখ টাকা,অন্যান্য প্লট ও ভবন – পূর্বাচল, টুঙ্গিপাড়া, গাজীপুর ও রংপুরে, দুদক জানিয়েছে, ২০০৮ সালের নির্বাচনী হলফনামার তুলনায় শেখ হাসিনার স্থাবর সম্পদ ২৮ একর ৪১ শতক বেশি ছিল।

আসাদুজ্জামান খান কামালের সম্পদ :

নগদ অর্থ : ৮৪ লাখ টাকা,ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান – ৮২ লাখ টাকা,বন্ড ও শেয়ার – ২৪ লাখ টাকা,ডাকঘর/সঞ্চয়পত্র/এফডিআর – ২ কোটি ১ লাখ টাকা,মোটরগাড়ি – ২টি, মূল্য ১ কোটি ৬১ লাখ টাকা, ইলেকট্রনিক/আসবাবপত্র – ২ লাখ টাকা,ঋণ বাবদ ব্যবসার মূলধন – ২ কোটি ২০ লাখ টাকা,কৃষিজমি – ৫ বিঘা ১ শতক, মূল্য ১.০৬ কোটি টাকা,অকৃষিজমি জমি – ১৮.৫ শতাংশ, মূল্য ৫৮.৫ লাখ টাকা,বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্ট – ৯৩ লাখ টাকা

হলফনামা অনুযায়ী আসাদুজ্জামান খানের মোট সম্পদ প্রায় ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকা (সোনার মূল্য বাদে)। দুদক জানিয়েছে, তিনি জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতি রেখে ১৬.৪২ কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন।

রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামানের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে। এছাড়া জুলাই শহীদদের ক্ষতিপূরণের জন্য সরকারকে ‘উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ’ প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালত ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে রায়ের কপি দিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সম্পদ বাজেয়াপ্তের আদেশ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জুলাই হত্যাকাণ্ড মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্তের আদেশ দিয়েছে।

প্রার্থী হিসেবে ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী,

শেখ হাসিনার সম্পদ :

স্থাবর ও অস্থাবর: ৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, নগদ অর্থ – ২৮,৫০০ টাকা,ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান – ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা,সঞ্চয়পত্র – ২৫ লাখ টাকা,স্থায়ী আমানত (এফডিআর) – ৫৫ লাখ টাকা,মোটরগাড়ি – ২টি মূল্য ৪৭.৫ লাখ টাকা (১টি উপহারের), সোনা ও মূল্যবান ধাতু – ১৩.২৫ লাখ টাকা,আসবাবপত্র – ৭.৪ লাখ টাকা,কৃষিজমি – ১৫.৩ বিঘা, ক্রয়কৃত অংশ ৬.৭৮ লাখ টাকা,অন্যান্য প্লট ও ভবন – পূর্বাচল, টুঙ্গিপাড়া, গাজীপুর ও রংপুরে, দুদক জানিয়েছে, ২০০৮ সালের নির্বাচনী হলফনামার তুলনায় শেখ হাসিনার স্থাবর সম্পদ ২৮ একর ৪১ শতক বেশি ছিল।

আসাদুজ্জামান খান কামালের সম্পদ :

নগদ অর্থ : ৮৪ লাখ টাকা,ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান – ৮২ লাখ টাকা,বন্ড ও শেয়ার – ২৪ লাখ টাকা,ডাকঘর/সঞ্চয়পত্র/এফডিআর – ২ কোটি ১ লাখ টাকা,মোটরগাড়ি – ২টি, মূল্য ১ কোটি ৬১ লাখ টাকা, ইলেকট্রনিক/আসবাবপত্র – ২ লাখ টাকা,ঋণ বাবদ ব্যবসার মূলধন – ২ কোটি ২০ লাখ টাকা,কৃষিজমি – ৫ বিঘা ১ শতক, মূল্য ১.০৬ কোটি টাকা,অকৃষিজমি জমি – ১৮.৫ শতাংশ, মূল্য ৫৮.৫ লাখ টাকা,বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্ট – ৯৩ লাখ টাকা

হলফনামা অনুযায়ী আসাদুজ্জামান খানের মোট সম্পদ প্রায় ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকা (সোনার মূল্য বাদে)। দুদক জানিয়েছে, তিনি আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতি রেখে ১৬.৪২ কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন।

রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামানের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে। এছাড়া জুলাই শহীদদের ক্ষতিপূরণের জন্য সরকারকে ‘উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ’ প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালত ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে রায়ের কপি দিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

Read Previous

যত ক্ষমতাবানই হোক, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

Read Next

ইউক্রেনকে ১০০ রাফায়েল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

Most Popular