স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে হাঁটা একটি অত্যন্ত সহজ ও কার্যকর ব্যায়াম। তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন-সকাল না সন্ধ্যা, কোন সময়ে হাঁটা সবচেয়ে বেশি উপকারী?
বিশেষজ্ঞদের মতে, উভয় সময়েই হাঁটার আলাদা উপকারিতা রয়েছে। ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা, কর্মব্যস্ততা, ঘুমের অভ্যাস ও পরিবেশগত পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে সময় নির্ধারণ করা উচিত।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, সকালের হাঁটা শরীরের মেটাবোলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। ভোরের পরিষ্কার ও শীতল বাতাস শ্বাসপ্রশ্বাসে স্বস্তি আনে, মন ভালো রাখে এবং দিনের শুরুতে শরীরকে সক্রিয় করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালে অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটলে শরীরের রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে, মানসিক চাপ কমে এবং অনাক্রম্যতা বাড়ে।
অন্যদিকে, সন্ধ্যার হাঁটা সারাদিনের কর্মব্যস্ততার ক্লান্তি দূর করতে ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে যারা সকালে সময় পান না, তাঁদের জন্য সন্ধ্যার হাঁটা সমান কার্যকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, সন্ধ্যায় হাঁটলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে, হজমশক্তি বাড়ে এবং রাতের ঘুম আরও আরামদায়ক হয়।
বায়ুদূষণ, তাপমাত্রা, ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং জীবনযাত্রার ধরন-এসব বিবেচনা করে যে কোনো সময় হাঁটার সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। চিকিৎসকদের পরামর্শ, দিন-রাত যেকোনো সময় হোক, নিয়মিতভাবে ৩০-৪৫ মিনিট দ্রুত হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুললে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সার্বিকভাবে শরীর সুস্থ থাকে।
হাঁটার সঠিক সময় কোনটি-সকাল নাকি সন্ধ্যা?
স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে হাঁটা একটি অত্যন্ত সহজ ও কার্যকর ব্যায়াম। তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন-সকাল না সন্ধ্যা, কোন সময়ে হাঁটা সবচেয়ে বেশি উপকারী?
বিশেষজ্ঞদের মতে, উভয় সময়েই হাঁটার আলাদা উপকারিতা রয়েছে। ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা, কর্মব্যস্ততা, ঘুমের অভ্যাস ও পরিবেশগত পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে সময় নির্ধারণ করা উচিত।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, সকালের হাঁটা শরীরের মেটাবোলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। ভোরের পরিষ্কার ও শীতল বাতাস শ্বাসপ্রশ্বাসে স্বস্তি আনে, মন ভালো রাখে এবং দিনের শুরুতে শরীরকে সক্রিয় করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালে অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটলে শরীরের রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে, মানসিক চাপ কমে এবং অনাক্রম্যতা বাড়ে।
অন্যদিকে, সন্ধ্যার হাঁটা সারাদিনের কর্মব্যস্ততার ক্লান্তি দূর করতে ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে যারা সকালে সময় পান না, তাঁদের জন্য সন্ধ্যার হাঁটা সমান কার্যকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, সন্ধ্যায় হাঁটলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে, হজমশক্তি বাড়ে এবং রাতের ঘুম আরও আরামদায়ক হয়।
বায়ুদূষণ, তাপমাত্রা, ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং জীবনযাত্রার ধরন-এসব বিবেচনা করে যে কোনো সময় হাঁটার সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। চিকিৎসকদের পরামর্শ, দিন-রাত যেকোনো সময় হোক, নিয়মিতভাবে ৩০-৪৫ মিনিট দ্রুত হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুললে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সার্বিকভাবে শরীর সুস্থ থাকে।
