মানুষ সামাজিক জীব। পরিবার, কর্মক্ষেত্র কিংবা সমাজ-সব জায়গাতেই সম্মান অর্জন ব্যক্তিত্বের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সম্মান জোর করে পাওয়া যায় না,এটি অর্জন করতে হয় আচরণ, মনোভাব ও মূল্যবোধের মাধ্যমে।
সাম্প্রতিক কয়েকটি গবেষণা এবং মনোবিজ্ঞানীদের মতামতের ভিত্তিতে সম্মান পাওয়ার জন্য কিছু উপাদান সবচেয়ে কার্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
প্রথমত, সৎ ও নীতিবোধসম্পন্ন আচরণ মানুষের বিশ্বাস অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিজের কথার প্রতি অটল থাকা, প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা এবং অন্যের ক্ষতি না করে কাজ করার প্রতি গুরুত্ব দিতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।
দ্বিতীয়ত, অন্যের মতামতকে শ্রদ্ধা করা ও শোনার অভ্যাস সম্মান পাওয়ার অন্যতম শর্ত। বিশেষজ্ঞদের মতে, কারও সঙ্গে মতবিরোধ থাকলেও তাকে সম্মানজনকভাবে কথা বলা ও যুক্তির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন সামাজিক সম্পর্ককে ইতিবাচক করে।
তৃতীয়ত, আত্মসম্মান ও আত্মনিয়ন্ত্রণ ব্যক্তিকে পরিপক্ব ও দায়িত্বশীল হিসেবে তুলে ধরে। রাগ, হতাশা বা মানসিক চাপের মুহূর্তেও ধৈর্য নিয়ে পরিস্থিতি সামলানো একজন মানুষের ব্যক্তিত্বের পরিমাপ বহন করে।
এ ছাড়া মানুষের প্রতি সহমর্মিতা, সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা, সময়ানুবর্তিতা এবং দায়িত্বশীলতা সম্মান অর্জনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেন।
সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রকৃত সম্মান আসে দীর্ঘ সময়ের আচরণ থেকে। মুহূর্তে তা তৈরি হয় না। তাই দৈনন্দিন জীবনে ছোট ছোট ভালো কাজ, ভদ্র ব্যবহার ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিই একজন মানুষকে অন্যদের কাছে সম্মানিত করে তোলে।
সর্বোপরি, সম্মান পেতে চাইলে আগে নিজেকে সম্মান করা জরুরি-এই মন্তব্যই করেন বিশেষজ্ঞরা।
সম্মান পেতে যেসব আচরণ অপরিহার্য
মানুষ সামাজিক জীব। পরিবার, কর্মক্ষেত্র কিংবা সমাজ-সব জায়গাতেই সম্মান অর্জন ব্যক্তিত্বের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সম্মান জোর করে পাওয়া যায় না,এটি অর্জন করতে হয় আচরণ, মনোভাব ও মূল্যবোধের মাধ্যমে।
সাম্প্রতিক কয়েকটি গবেষণা এবং মনোবিজ্ঞানীদের মতামতের ভিত্তিতে সম্মান পাওয়ার জন্য কিছু উপাদান সবচেয়ে কার্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
প্রথমত, সৎ ও নীতিবোধসম্পন্ন আচরণ মানুষের বিশ্বাস অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিজের কথার প্রতি অটল থাকা, প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা এবং অন্যের ক্ষতি না করে কাজ করার প্রতি গুরুত্ব দিতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।
দ্বিতীয়ত, অন্যের মতামতকে শ্রদ্ধা করা ও শোনার অভ্যাস সম্মান পাওয়ার অন্যতম শর্ত। বিশেষজ্ঞদের মতে, কারও সঙ্গে মতবিরোধ থাকলেও তাকে সম্মানজনকভাবে কথা বলা ও যুক্তির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন সামাজিক সম্পর্ককে ইতিবাচক করে।
তৃতীয়ত, আত্মসম্মান ও আত্মনিয়ন্ত্রণ ব্যক্তিকে পরিপক্ব ও দায়িত্বশীল হিসেবে তুলে ধরে। রাগ, হতাশা বা মানসিক চাপের মুহূর্তেও ধৈর্য নিয়ে পরিস্থিতি সামলানো একজন মানুষের ব্যক্তিত্বের পরিমাপ বহন করে।
এ ছাড়া মানুষের প্রতি সহমর্মিতা, সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা, সময়ানুবর্তিতা এবং দায়িত্বশীলতা সম্মান অর্জনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেন।
সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রকৃত সম্মান আসে দীর্ঘ সময়ের আচরণ থেকে। মুহূর্তে তা তৈরি হয় না। তাই দৈনন্দিন জীবনে ছোট ছোট ভালো কাজ, ভদ্র ব্যবহার ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিই একজন মানুষকে অন্যদের কাছে সম্মানিত করে তোলে।
সর্বোপরি, সম্মান পেতে চাইলে আগে নিজেকে সম্মান করা জরুরি-এই মন্তব্যই করেন বিশেষজ্ঞরা।
